নাটোর নিউজ সিংড়া: নাটোরের সিংড়ায় ইটালী ইউনিয়নের বিক্রমপুর গ্রামে কৃষক আবুল কালাম আজাদের ভোগদখলকৃত পুকুর সরকারী খাস পুকুর হিসেবে লিজ দেয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক আবুল কালাম আজাদ বিভিন্ন দপ্তরে ধর্না ধরেও প্রতিকার পাচ্ছে না। ইউনিয়ন সহকারী ভূমি অফিস, উপজেলা ভূমি অফিসে সুরাহা না পেয়ে উচ্চ আদালতে মামলা করেন ঐ কৃষক।
এ বিষয়ে মহামান্য আদালত স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেন বলে জানা গেছে।
কৃষক আবুল কালাম আজাদ জানান, ১০৭ নং আরএস খতিয়ানভুক্ত মোহিনী কান্ত চৌধুরী দিং, ১০৯ নং খতিয়ান রাজেন্দ্রনাথ তালুকদার, ১১৬ নং খতিয়ান স্বর্নকুমারী দেবি নামে লিখিত হয়ে আরএস রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছে। এ বিষয়ে নাটোর আমলী আদালতে মামলা চলাকালিন সহকারী কমিশনার ভূমি রকিবুল হাসান ২০২০ সালে ঐসব খতিয়ানভুক্ত যথাক্রমে দাগ নং ২৬০, ২৮৭, ১২৯ এর বিক্রমপুর মৌজার ৪ টি পুকুর ফারুককে লিজ দেয়। ঐ পুকুরগুলো নিয়ম বহির্ভূত ভাবে সে সাব লিজ প্রদান করে। পুকুরে আমার মাছ থাকা অবস্থায় জোরপূর্বক মাছ মেরে নেয়ায়। কয়েকদফায় মাছ মেরে নেয়ায় আমার ২০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি সাধন হয়েছে।
এ বিষয়ে ইটালী ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তায়েজুল ইসলাম বলেন, এ বিষয় আমি জানি। আমরা সরকারী চাকুরী করি। সরকারি নির্দেশনার বাইরে কিছু করার এখতিয়ার নাই।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এমএম সামিরুল ইসলাম বলেন,
তিনি এ ব্যাপারে আমার কাছে এসেছিলেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।